বাংলা জোকস part 2

এক মেয়ের কাছে একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে call আসল-
মেয়ে : হ্যালো.
ছেলে : তোমার কি কোন
বয়ফ্রেন্ড আছে??মেয়ে : হ্যাঁ আছে কিন্তু আপনি কে??ছেলে : আমি তোর ভাই, দাঁড়া আজকে বাড়িতে আসি তোর খবর আছে!!!
কিছুক্ষন পর মেয়েটির নিকট আবার অপরিচিত নাম্বার থেকে আরেকটি call আসল-
মেয়ে : হ্যালো.
ছেলে : তোমার কি কোন বয়ফ্রেন্ড আছে??মেয়ে : না.
ছেলে : তাহলে আমি কে??মেয়ে: sry sryজান. আমি মনেকরছি এটা আমার ভাই.
ছেলে : আমি তোর ভাই-ই, আজ তোর একদিন কি আমার একদিন:P:P:P

বিয়ের আগে (ছেলে বিয়েতে রাজি হওয়ার পর)
মেয়েঃ অবশেষে তুমি রাজি হলে। সত্যিই আমি আর
সইতে পারছিলাম না।
ছেলেঃ তুমি কী আমাকে ছেড়ে চলে যাবে?মেয়েঃ অবশ্যই না। এসব ফালতু চিন্তা কখনোই
করবা না।
ছেলেঃ তুমি কি আমাকে ভালোবাস?মেয়েঃ অবশ্যই...জীবনভর...ছেলেঃ আমাকে কখনো ধোঁকা দেবে?মেয়েঃ নাহ!এই কথা তোমার মাথায় আসছে কী করে?ছেলেঃ তুমি কি আমার মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম
পাড়িয়ে দিবে?মেয়েঃ নিশ্চয়ই! যতবার সুযোগ পাব।
ছেলেঃ আমাকে কখনো খামছি দিবে??মেয়েঃ তুমি কি পাগল? আমি মোটেই সে ধরনের
মেয়ে নই।
ছেলেঃ আমি কী তোমাকে বিশ্বাস করতে পারি?মেয়েঃ হ্যাঁ।
ছেলেঃ প্রিয়তমা! (আনন্দে গদগদ হয়ে)
আর বিয়ের পরের সংলাপ?ওপরের লেখাটা নিচ থাকে ওপরের দিকে পড়ুন !!!!!!

প্রথমে চুমু দিন।
তারপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শোয়ান...
তবে ভুলেও জোর করবেন না। এরপর আস্তে আস্তে...
আস্তে আস্তে হাত ঢুকিয়ে চেক করুন নিচে ভেজা কিনা...
|
|
|
|
|
|
|ভেজা থাকলে সাথে সাথে বাচ্চার প্যান্ট চেঞ্জ করে দিন। অন্যথায় ঠান্ডা লেগে যেতে পারে!! :P :P :P :P

একদিন সুন্দর বিকেলে ধানমন্ডি লেকের পাড় দিয়ে হেটে যাচ্ছিল শামসু 
বিপরীত দিক থেকে এক সুন্দরী শামসুর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় শামসুকে উদ্দেশ্য করে বলে উঠলো : দেখলে'তো ভদ্র ছেলে বলেই মনে হয়, পেন্টের চেইন খোলা রেখে রাস্তায় বেরিয়েছেন কেন...:-)
শামসু আচমকা পেছনে ফিরে বলে উঠলো: Excuse me! আপনাকে দেখেতো আমার মোটেই ভদ্র মনে হচ্ছে না |
রাস্তাঘাটে সুদর্শন বালক দেখলেই পেন্টের চেইন বরাবর তাকিয়ে থাকেন কেন!?:Ss
আর কিসব কাপড় পড়েছেন! নাশপাতি গুলো পেকে বেরিয়ে পরেছে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি!!...

স্যার – তুমি বড় হয়ে কী করবে?ছাত্র – বিয়ে। :Dস্যার – আমি বোঝাতে চাচ্ছি, তুমি বড় হয়ে কী হবে?ছাত্র – জামাই। :Dস্যার - আরে আমি বোঝাতে চাচ্ছি, তুমি বড় হয়ে কী পেতে চাও?ছাত্র – বউ।
স্যার – গাধা, তুমি বর হয়ে মা বাবার জন্য কী করবে?ছাত্র – বউ নিয়ে আসব।
স্যার – গর্দভ, তমার মা বাবা তোমার কাছে কী চায়?ছাত্র – নাতি-নাত্নি।
স্যার- আরে বেটা . . . তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?ছাত্র – বিয়ে।
স্যার অজ্ঞান . . . !!!

প্রেম নিবেদনের এক ফাঁকে-
প্রেমিকঃ তুমি যদি আমাকে বিয়ে না করো, তাহলে আমি আত্মহত্যা করবো।
প্রেমিকাঃ ছি, আত্মহত্যা করবে কেন? পৃথিবীতে কত সুন্দরী মেয়ে আছে।
প্রেমিকঃ বাপ রে, তুমিই বিয়ে করতে চাইছ না, আবার সুন্দরী মেয়ে!

সীমান্ত দিয়ে এক লোক প্রায়ই সাইকেলে চেপে পিঠে দুটি বস্তা নিয়ে সীমান্ত পার হয়। সেনারা প্রতিদিনই তাকে থামিয়ে বস্তা দুটি খুলে তল্লাশি করে, কিন্তু বস্তায় প্রতিবারই বালু ছাড়া কিছু পাওয়া যায় না। অসংখ্যবার একই ফলাফলের জন্য সেনারা কেউ কেউ তাকে পাগল ভাবতে থাকলো। অবশেষে একদিন তাকে আর দেখা গেল না। অনেকদিন পর সীমান্তের এক সেনা ছুটি কাটাতে শহরে এসে সেই লোকটির দেখা পায়। সেনাটি দৌঁড়ে তার কাছে গিয়ে বললো, আরে ভাই, আপনি এখানে? আমরা নিশ্চিত ছিলাম আপনি কোন কিছুর চোরাচালানির সাথে জড়িত ছিলেন, কিন্তু প্রতিবারই বালু ছাড়া অন্যকিছু পাইনি। আসলে আপনি কিসের চোরাচালান করতেন?লোকটি বললো, সাইকেলের।

এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার
লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন
লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি
লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: বাকি খাইবেন
লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজকে রাস্তার মধ্যে পেল :D :D :D
ভাল লাগলে লাইক ও শেয়ার করবেন।

ক্রেতা পিৎজা অর্ডার করলো।
বিক্রেতাঃ স্যার, পিৎজাটা কয় টুকরো করে দিব? চারটা, নাকি আটটা?ক্রেতাঃ চারটাই করে দাও। আটটা বেশি হয়ে যাবে। আমি আবার ডায়েট কন্টোল করছি।